০১. | পানীয়জলের চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায়বরাদ্দকৃত নলকূপ সমূহের স্থান নির্বাচন করা হয়।ব্যক্তি পর্যায়েনা করে সেটা কমিউনিটি পর্যায়েকরা হয়। এলাকায়নলকূপের জন্য আবেদন এবং স্থানীয়সংসদ সদস্যের সুপারিশের ভিত্তিতে উপজেলা পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন কমিটি উক্তস্থান নির্বাচন করে থাকে। কমিউনিটির পক্ষে একজন উক্ত নলকূপের তত্ত্বাবধায়ক হবেন। সহায়ক চাঁদা হিসেবে ৪৫০০ (চার হাজার পাঁচশত) টাকার ব্যাংক ড্রাফ্টজমা করতে হবে। |
০২. | জাতীয়স্যানিটেশন প্রকল্পের আওতায়প্রস্তুতকৃত স্যানিটারী রিং ও স্ল্যাব উপজেলা পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন কমিটি চাহিদার ভিত্তিতে দরিদ্র পরিবারের নিকট বিনামূল্যে বরাদ্দ প্রদানপূর্বক বিতরণ করে থাকে। বরাদ্দ প্রাপ্তরা নিজ খরচে উৎপাদন কেন্দ্র হতে নিজ বাড়িতে নিয়েউক্ত রিং ও স্ল্যাব যথাযথভাবে স্থাপন করবেন। |
প্রাপ্ত সেবা সমূহঃ
১. পলস্নী এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদের সহায়তায় ও পৌর এলাকায় পৌরসভার সহিত নিরাপদ পানি সরবরাহ ওস্যানিটেশন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাসত্মবায়ন।
২. পৌর এলাকায় পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থ্যার অবকাঠামো নির্মাণ ও কারিগরী সহায়তা প্রদান। পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান ( ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভা) সমূহকে কারিগরী সহায়তা প্রদান।
৩. মানব সম্পদ উন্নয়নের কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় দক্ষ জনবল গড়ে তোলা।
৪. সমগ্রদেশে খাবার পানির গুনগতমান পরীক্ষা, পরিবীক্ষন ও পর্যবেক্ষণ।
৫. নিরাপদ পানি ও স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানার ব্যবহার ও ইনভায়রনমেন্টাল স্যানিটেশন সংক্রামত্ম স্বাস্থ্যবিধি পালন সম্পর্কে জনগণকে উদ্বুদ্ধকরণ।
৬. আর্সেনিক আক্রামত্ম ও অন্যান্য সমস্যা সংকুল এলাকায় (লবণাক্ত, পাথুরে পাহাড়ি ইত্যাদি) নতুন লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে নিরাপদ পানি সরবরাহ ব্যবস্থা গ্রহণ।
৭. আপদকালীন (বন্যা, সাইক্লোন ইত্যাদি) সময়ে জরুরী ভিত্তিতে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা করা।
৮. তথ্যকেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন সেক্টরের তথ্য ব্যবস্থাপনা সমৃদ্ধি ও আধুনিকীকরণ।
৯. স্থানীয় সরকার, বেসরকারী উদ্যোক্তা, বেসরকারী সংস্থা এবং সিবিও সমূহকে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়নে কারিগরী পরামর্শ, তথ্য সরবরাহ ও প্রশিক্ষণ প্রদান।
১০. নিরাপদ খাবার পানি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম গ্রহন এবং এজন্য পর্যায়ক্রমে দেশের সকল পানি সরবরাহ ব্যবস্থায় ওয়াটার সেফটি প্লান (ডঝচ) বাসত্মবায়ন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস